জ্বী, এটা ১০০% কাজ করবে। আমরা আদিম যুগের হারবাল বা ক্যামিকেলযুক্ত ওষুধ নয়,বরং প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি কার্যকর ওষুধ দিয়ে থাকি। যা মাত্র ১ মাসে আপনাকে স্থায়ীভাবে সুস্থ করবে।
গত পাঁচ বছরে আমাদের প্রোডাক্ট হাজার হাজার রোগীকে সুস্থ করেছে। আপনিও সুস্থ হবেন ইনশাল্লাহ।
জ্বী না।সাইড এফেক্ট থাকে ক্যামিকেল যুক্ত এলোপ্যাথিক,হারবাল মেডিসিনে।আমাদের প্রোডাক্ট সম্পূর্ণ ন্যাচারাল উপাদান থেকে তৈরি।এটিতে কোন প্রকার ক্যামিক্যাল ব্যবহার করা হয়নি।এবং এটি বাংলাদেশ সাইন্স ল্যাব কর্তৃক পরীক্ষিত এবং “BSTI” কর্তৃক অনুমোদিত।তাই আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন আমাদের ওষুধ সম্পূর্ণ সাইড এফেক্ট মুক্ত।
ইনশাআল্লাহ,ওষুধ সেবন এর ৩ দিনের মধ্যে পরিবর্তন বুঝা শুরু করবেন।ক্ষেত্রবিশেষে ৭ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
ওষুধের ধরন অনুযায়ী চিকিৎসা পদ্ধতি ভিন্ন হয়।এলোপ্যাথিক মেডিসিন ক্যামিকেলযুক্ত।তাই এলোপ্যাথিক ডাক্তারদের টেস্ট করানোর মাধ্যমে জেনে নিতে হয়,রোগটা কোন পর্যায়ে আছে এবং কি পরিমাণ ক্যামিকেল শরীরে গেলে রোগী সুস্থ হবে।কারন ক্যামিকেল অতিরিক্ত গেলে সাইড এফেক্ট হবে।
কিন্তু আমাদের গুলো হচ্ছে ফুড সাপ্লিমেন্ট,যেটি কোন ক্যামিকেলযুক্ত মেডিসিন নয়।ফলে কোন টেস্ট করা ছাড়াই রোগী মেডিসিন সেবন করতে পারে।আর তাছাড়া আমরা এই চিকিৎসা গত পাঁচ বছর যাবত দিয়ে আসছি।ফলে রোগী আমাদের হাতের তালুর মত পরিচিত।ভাত,আলু,ফল,সবজি খেতে কি ডাক্তার পরামর্শ বা টেস্ট করাতে হয়?
ইনশাআল্লাহ,,আমাদের ৮০% রোগী ১টি কোর্স খেয়ে স্থায়ী সমাধান পেয়েছে।তবে কিছু পুরাতন এবং জটিল এ্যাজমা রোগী থাকে,তাদের ক্ষেত্রে ২-৩ টা কোর্স সেবন করতে হয়। আপনার ক্ষেত্রে, আশা রাখি ১ টা কোর্স সেবন করলেই স্থায়ী সমাধান পাবেন।